Hello
গল্প-Hello
: -Hello.
-কোথায় ?কখন?
-ঠিক আছে।কাজ হয়ে যাবে ,আপনি নিশ্চয়ই জানেন আমি কাজের আগে 50% এডভান্স নিই।
-ওকে।আপনি কাল 75000 হাজার এডভান্স করুন ।বাকিটা যেদিন আপনাকে লাশটা দেব সেদিন নেব।
-শুনুন,আমি আপনাকে এর 4 গুন টাকা এডভান্স দেব।আমি আপনার অনেক নাম শুনেছি,আপনার হাতের কাজ নাকি খুব ভালো।কিন্তু আমার এই কাজটা করার জন্যে আপনাকে আমার সাথে একবার দেখা করতে হবে।আমি মি.সি।খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন ,কলকাতায় আমার ভালোই নাম ডাক আছে।
-----মি.সি ,আপনি গুলিয়ে ফেলেছেন।আমি রাস্তার অলি গলির গুন্ডা নয়।আমি একজন serial killer.আমি অপরিচিতদের সাথে দেখা করিনা।
-hello, আরে মশাই আমি তো বললাম আমি অপরিচিত দের সাথে দেখা করিনা।
-না।না।না।আপনি ভুল করছেন।
-hello, আরে ....আচ্ছা ঠিক আছে ,আপনি যখন এত টাকা ডিমান্ড করেছেন তখন দেখা করা যায়,তবে আমার শর্তে।আমি যেখানে ডাকবো সেখানে আস্তে হবে আপনাকে।ভেবে জানাবেন।
-Ok, done.
: -হুম।আপনি মি.সি।তো বলুন আমাকে দেখার ইচ্ছে জাগলো কেন ?
-আপনার নামে অনেক শুনেছি।আপনি নাকি যে কাজ টাই নেন সেটাই sucessful হয়। তবে আপনি যে খুন গুলো করেন সেগুলো নাকি অতি জঘন্য ভাবে।পুলিশ নাকি identify করতে পারে না এটা কার লাশ।
-হা হা হা।
-এত নিষ্ঠুর ভাবে খুন করেন ,খারাপ লাগেনা?
-কি বলেন।এটা আমার পেশা।আর আমি আমার পেশাকে ভালবাসি।আর পেশায় নতুনত্ব না আনলে বাজারে ডিমান্ড বাড়বে না।আমি রোজ রাত্রে ভাবি যে কিভাবে খুন টা করলে আগের থেকে বেশি বাজার দর বাড়বে।আর এখন যা সময় এসেছে ,বোঝেনই তো টাকার কত দাম।একটা মেয়ে ,বেসরকারিতে মেডিক্যাল পড়াচ্ছি, ছোট ছেলে টাকে বোর্ডিং এ দিয়েছি,বউ এর মরণব্যাধি রোগ,অনেক খরচ।আর আপনি বেশি ডিমান্ড করলেন বলেই আপনার সাথে দেখা করা,এটাও কিন্তু পেশায়।
-আচ্ছা।আপনি নাকি রাস্তায় মেয়েদের ও নি-সংস্র ভাবে ধর্ষণ করেন,এটা কি ঠিক?
-আরে মশাই এগুলো আমার ভালোবাসা।চল্লিশ বছর বয়স,শরীরী চাহিদা তো শেষ হয়ে যায়নি,এদিকে বউ টাও নেই।তাই ভালোবেসে আদর করতে যায়,তখন কেউ রাজি হয়না দিয়েই খুন করতে হয়,আমার ভালোবাসাটা ওরা বোঝেনা।এটাও আমার বাজার বাড়ানোর আরেকটা উপায়,বলতে পারেন।
যায় হোক কাজের কথায় আসেন ,বলুন কাকে কখন খুন করতে হবে?
-ও হা।এই নিন ছবি ,নাম ইমতিয়াজ। যাদবপুর উনিভার্সিটি তৃতীয় বর্ষের ছেলে।
-হ্যান্ডসম ছেলে তাকে মারার কারণ টা কি?আপনার সুন্দরী মেয়ে আছে বুঝি?
-হা ঠিকই ধরেছেন।
-হা হা হা ,মশাই আমার মানুষ নিয়েই কারবার।
-কিছু দিন থেকে লক্ষ করছি আমার মেয়ে তার সাথে ঘোরা ফেরা করছে।একটাই মেয়ে ,সেই আমার পৃথিবী।বাবা হয়ে বারণ ও করতে পারিনা,কিন্তু এরকম ভাবে চলতে দিলে আমার মেয়েটা নষ্ট হয়ে যাবে।যে কোনোর বিনিময়ে আমি আমার মেয়ের ক্ষতি চাইনা ।দরকার পড়লে আরো পাঁচটা খুন করতে হলে করবো।
...: ঠিক আছে।কাজ হয়ে যাবে।কিন্তু আমার তিন দিন সময় লাগবে।জানেনই তো আমি আমার কাজটা একটু ধরে করি,যাতে কেউ টের না পাই।খুন করার আগে ছেলেটাকে 2 দিন follow করি,আর 3 দিনের দিন খুন করি।তারপর সেই লাশ সোজা শ্মশানে।পুলিশ বুঝতে পারেনা এটা কার লাশ।
.............(চার দিন পর)..........
-দেখুন মি.সি এই ছেলে কে আমার খুন করা সম্ভব নয়।আপনি আপনার টাকা ফেরত নিয়ে যান।
-কেন?এমন বলছেন কেন?
-আপনি শুধু ছেলে টার নাম টুকু আর থোবরা টুকু চিনেছেন।আর কিছুই জানেন না।
-মানে?
-হ্যাঁ, ওর নাম ইমতিয়াজ ।হিন্দু-মুসলিম এ কি এসে যায়।ছেলেটা পড়াশোনায় খুব ভালো।সে নিজে tuition করে নিজের পড়াশোনা চালায়।কিছু টাকা বাড়িতে দেয়।সময় করে কিছু রাস্তার ছেলে গুলো কে ধরে পড়াই একটা বস্তিতে।যেদিন ওকে খুন করবো সেদিন তাকে follow করতে করতে সেই বস্তি তে গিয়ে পড়ি।আমি লুকিয়ে দেখি একটা বাচ্চা কে কোলে করে নিয়ে দৌড়ে আসছে,বাচ্ছা টার মাথা থেকে রক্ত বেরোচ্ছে।আমি পেছন পেছন এগিয়ে গেলাম হসপিটাল অবধি।তারপর দেখি ডাক্তার ডিমান্ড করে এখনই 10 হাজার টাকা লাগবে,ছেলেটি তার সমস্ত কিছু দিয়ে 4 হাজার manage করলো,বাকিটা না পারায় হন্ত দন্ত হয়ে পড়েছে।মানুষ খুন করি ঠিক আছে,তাই বলে বিবেক টুকু ফুরিয়ে যায়নি।বাকি টাকাটা আমি দিলাম।
একটা কথা বলি ,আমি মানুষ নিয়ে কারবার করি,হলফ করে বলে দিতে পারি এর থেকে কোনো ছেলে আপনার মেয়েকে বেশি খুশি রাখতে পারবেনা।আমাকে ক্ষমা করবেন ।এডভান্স টাকাটা কাল এসে ফেরত নিয়ে যাবেন।
......... এক সপ্তাহ পর.......
-আরে মি.সি যে।এত দিন পর টাকার কথা মনে পড়লো?
-কাল আমার মেয়ের এনগেজমেন্ট।তাই ভাবলাম আপনার সাথে একটু গল্প করে আসি।
-হা হা হা ।
-আমার এটাই পেশা।আমি মানুষ এর কাছ থেকে টাকা নিই, তারপর যাকে খুন করতে হবে তার পেছনে 2 দিন ঘুরে তার কোনো একটা ভালো গুন তুলে ধরে customer কে জানাই,আমার দ্বারা এই খুন করা সম্ভব নয়।case শেষ হলে সব ক্লায়েন্টই এসে দেখা করে যায়, এবং তারা খুশি হয়ে আমার প্রচার করে দেয়,আমার সেই বানানো নিঃসংস্র গল্প গুলো দিয়ে।
: -মশাই ,আপনার সাথে দেখা নাহলে ভালো একটা জিনিস মিস করে যেতাম।
কাল আমার..........
-1 মিনিট।একটা ফোন এসছে।
-hello.
-কখন?কোথায়?
-ওকে।কাজ হয়ে যাবে আপনি জানেন তো আমি কাজের আগে 50% এডভান্স নিই।
-ওকে।কাল 1 লাখ টাকা জমা করে দিন।4 দিন পর লাশ পেয়ে যাবেন।
-: হ্যাঁ ,বলুন।মি.সি।
-হা হা হা।আজকে আবার 1 লাখ এডভান্স বললেন কেন?
-হা হা হা । ডিমান্ড বাড়াতে হবে,নাহলে খদ্দের আসবেনা।বুঝেনই তো বাজার-দর।
◆মি.সি--হা হা হা ,তা বটে।কাল আমার মেয়ের এনগেজমেন্ট আপনি invited.
(পাশ থেকে ছোট ছেলেটা ,বাবা বাবা হাত থেকে রক্ত বেরোচ্ছে,একটু bandage করে দাওনা?
আরে ধুর।জানিস না আমি রক্ত দেখে ভয় পায়।যা তোর মাকে বল গিয়ে।)
-অনীক ইসলাম।-কোথায় ?কখন?
-ওকে।আপনি কাল 75000 হাজার এডভান্স করুন ।বাকিটা যেদিন আপনাকে লাশটা দেব সেদিন নেব।
-শুনুন,আমি আপনাকে এর 4 গুন টাকা এডভান্স দেব।আমি আপনার অনেক নাম শুনেছি,আপনার হাতের কাজ নাকি খুব ভালো।কিন্তু আমার এই কাজটা করার জন্যে আপনাকে আমার সাথে একবার দেখা করতে হবে।আমি মি.সি।খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন ,কলকাতায় আমার ভালোই নাম ডাক আছে।
-----মি.সি ,আপনি গুলিয়ে ফেলেছেন।আমি রাস্তার অলি গলির গুন্ডা নয়।আমি একজন serial killer.আমি অপরিচিতদের সাথে দেখা করিনা।
-hello, আরে মশাই আমি তো বললাম আমি অপরিচিত দের সাথে দেখা করিনা।
-না।না।না।আপনি ভুল করছেন।
-hello, আরে ....আচ্ছা ঠিক আছে ,আপনি যখন এত টাকা ডিমান্ড করেছেন তখন দেখা করা যায়,তবে আমার শর্তে।আমি যেখানে ডাকবো সেখানে আস্তে হবে আপনাকে।ভেবে জানাবেন।
-Ok, done.
: -হুম।আপনি মি.সি।তো বলুন আমাকে দেখার ইচ্ছে জাগলো কেন ?
-আপনার নামে অনেক শুনেছি।আপনি নাকি যে কাজ টাই নেন সেটাই sucessful হয়। তবে আপনি যে খুন গুলো করেন সেগুলো নাকি অতি জঘন্য ভাবে।পুলিশ নাকি identify করতে পারে না এটা কার লাশ।
-হা হা হা।
-এত নিষ্ঠুর ভাবে খুন করেন ,খারাপ লাগেনা?
-কি বলেন।এটা আমার পেশা।আর আমি আমার পেশাকে ভালবাসি।আর পেশায় নতুনত্ব না আনলে বাজারে ডিমান্ড বাড়বে না।আমি রোজ রাত্রে ভাবি যে কিভাবে খুন টা করলে আগের থেকে বেশি বাজার দর বাড়বে।আর এখন যা সময় এসেছে ,বোঝেনই তো টাকার কত দাম।একটা মেয়ে ,বেসরকারিতে মেডিক্যাল পড়াচ্ছি, ছোট ছেলে টাকে বোর্ডিং এ দিয়েছি,বউ এর মরণব্যাধি রোগ,অনেক খরচ।আর আপনি বেশি ডিমান্ড করলেন বলেই আপনার সাথে দেখা করা,এটাও কিন্তু পেশায়।
-আচ্ছা।আপনি নাকি রাস্তায় মেয়েদের ও নি-সংস্র ভাবে ধর্ষণ করেন,এটা কি ঠিক?
-আরে মশাই এগুলো আমার ভালোবাসা।চল্লিশ বছর বয়স,শরীরী চাহিদা তো শেষ হয়ে যায়নি,এদিকে বউ টাও নেই।তাই ভালোবেসে আদর করতে যায়,তখন কেউ রাজি হয়না দিয়েই খুন করতে হয়,আমার ভালোবাসাটা ওরা বোঝেনা।এটাও আমার বাজার বাড়ানোর আরেকটা উপায়,বলতে পারেন।
যায় হোক কাজের কথায় আসেন ,বলুন কাকে কখন খুন করতে হবে?
-ও হা।এই নিন ছবি ,নাম ইমতিয়াজ। যাদবপুর উনিভার্সিটি তৃতীয় বর্ষের ছেলে।
-হ্যান্ডসম ছেলে তাকে মারার কারণ টা কি?আপনার সুন্দরী মেয়ে আছে বুঝি?
-হা ঠিকই ধরেছেন।
-হা হা হা ,মশাই আমার মানুষ নিয়েই কারবার।
-কিছু দিন থেকে লক্ষ করছি আমার মেয়ে তার সাথে ঘোরা ফেরা করছে।একটাই মেয়ে ,সেই আমার পৃথিবী।বাবা হয়ে বারণ ও করতে পারিনা,কিন্তু এরকম ভাবে চলতে দিলে আমার মেয়েটা নষ্ট হয়ে যাবে।যে কোনোর বিনিময়ে আমি আমার মেয়ের ক্ষতি চাইনা ।দরকার পড়লে আরো পাঁচটা খুন করতে হলে করবো।
...: ঠিক আছে।কাজ হয়ে যাবে।কিন্তু আমার তিন দিন সময় লাগবে।জানেনই তো আমি আমার কাজটা একটু ধরে করি,যাতে কেউ টের না পাই।খুন করার আগে ছেলেটাকে 2 দিন follow করি,আর 3 দিনের দিন খুন করি।তারপর সেই লাশ সোজা শ্মশানে।পুলিশ বুঝতে পারেনা এটা কার লাশ।
.............(চার দিন পর)..........
-দেখুন মি.সি এই ছেলে কে আমার খুন করা সম্ভব নয়।আপনি আপনার টাকা ফেরত নিয়ে যান।
-কেন?এমন বলছেন কেন?
-আপনি শুধু ছেলে টার নাম টুকু আর থোবরা টুকু চিনেছেন।আর কিছুই জানেন না।
-মানে?
-হ্যাঁ, ওর নাম ইমতিয়াজ ।হিন্দু-মুসলিম এ কি এসে যায়।ছেলেটা পড়াশোনায় খুব ভালো।সে নিজে tuition করে নিজের পড়াশোনা চালায়।কিছু টাকা বাড়িতে দেয়।সময় করে কিছু রাস্তার ছেলে গুলো কে ধরে পড়াই একটা বস্তিতে।যেদিন ওকে খুন করবো সেদিন তাকে follow করতে করতে সেই বস্তি তে গিয়ে পড়ি।আমি লুকিয়ে দেখি একটা বাচ্চা কে কোলে করে নিয়ে দৌড়ে আসছে,বাচ্ছা টার মাথা থেকে রক্ত বেরোচ্ছে।আমি পেছন পেছন এগিয়ে গেলাম হসপিটাল অবধি।তারপর দেখি ডাক্তার ডিমান্ড করে এখনই 10 হাজার টাকা লাগবে,ছেলেটি তার সমস্ত কিছু দিয়ে 4 হাজার manage করলো,বাকিটা না পারায় হন্ত দন্ত হয়ে পড়েছে।মানুষ খুন করি ঠিক আছে,তাই বলে বিবেক টুকু ফুরিয়ে যায়নি।বাকি টাকাটা আমি দিলাম।
একটা কথা বলি ,আমি মানুষ নিয়ে কারবার করি,হলফ করে বলে দিতে পারি এর থেকে কোনো ছেলে আপনার মেয়েকে বেশি খুশি রাখতে পারবেনা।আমাকে ক্ষমা করবেন ।এডভান্স টাকাটা কাল এসে ফেরত নিয়ে যাবেন।
......... এক সপ্তাহ পর.......
-আরে মি.সি যে।এত দিন পর টাকার কথা মনে পড়লো?
-কাল আমার মেয়ের এনগেজমেন্ট।তাই ভাবলাম আপনার সাথে একটু গল্প করে আসি।
-হা হা হা ।
-আমার এটাই পেশা।আমি মানুষ এর কাছ থেকে টাকা নিই, তারপর যাকে খুন করতে হবে তার পেছনে 2 দিন ঘুরে তার কোনো একটা ভালো গুন তুলে ধরে customer কে জানাই,আমার দ্বারা এই খুন করা সম্ভব নয়।case শেষ হলে সব ক্লায়েন্টই এসে দেখা করে যায়, এবং তারা খুশি হয়ে আমার প্রচার করে দেয়,আমার সেই বানানো নিঃসংস্র গল্প গুলো দিয়ে।
: -মশাই ,আপনার সাথে দেখা নাহলে ভালো একটা জিনিস মিস করে যেতাম।
কাল আমার..........
-1 মিনিট।একটা ফোন এসছে।
-hello.
-কখন?কোথায়?
-ওকে।কাজ হয়ে যাবে আপনি জানেন তো আমি কাজের আগে 50% এডভান্স নিই।
-ওকে।কাল 1 লাখ টাকা জমা করে দিন।4 দিন পর লাশ পেয়ে যাবেন।
-: হ্যাঁ ,বলুন।মি.সি।
-হা হা হা।আজকে আবার 1 লাখ এডভান্স বললেন কেন?
-হা হা হা । ডিমান্ড বাড়াতে হবে,নাহলে খদ্দের আসবেনা।বুঝেনই তো বাজার-দর।
◆মি.সি--হা হা হা ,তা বটে।কাল আমার মেয়ের এনগেজমেন্ট আপনি invited.
(পাশ থেকে ছোট ছেলেটা ,বাবা বাবা হাত থেকে রক্ত বেরোচ্ছে,একটু bandage করে দাওনা?
আরে ধুর।জানিস না আমি রক্ত দেখে ভয় পায়।যা তোর মাকে বল গিয়ে।)
ভালো। বেশ ভালো... 👍👍👍👍
ReplyDeleteধন্যবাদ brother
DeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteপড়লাম,বেশ কিছুক্ষণ ভাবলাম, সব ই ঠিক ছিলো শেষমেষ একটা জিনিস খুঁজে পেলাম না killer যদি কাউকে কখনো খুন না করেই থাকে থাহলে লোকজনের কাছে killer এর এত ডিমান্ড কেন,খুন করানোর জন্য অন্য সব killer বাদ দিয়ে এই killer কেই বা খুঁজে পাই কেন?
ReplyDelete